৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন এর ১ম অধ্যায় সমাধান (আকাশ কত বড়?) Class 6 Science Solution, Chapter 1 PDF 2023
৬ষ্ঠ শ্রেণি/Class 6
বিজ্ঞান অনুশীলন এর ১ম অধ্যায় সমাধান
New Curriculum Textbooks Guide - 2023
মাধ্যমিক/দাখিল স্তর উভয়ের জন্য
এই অধ্যায়ের (আকাশ কত বড়?) কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না জানলেই নয়। তা নিচে দেওয়া হলো:-
এই অধ্যায়ের সব কিছুর উত্তর পাবেন নিচের পিডিএফ ফাইলে আশা করি আপনাদের সকলের উপকার হবে। পিডিএফ ফাইল একদম সবার শেষে আছে।
গ্রহ কী?
সৌরজগতের যেসব জ্যোতিষ্ক সূর্যের চারদিকে নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট পথে চলাচল করে তাকে গ্রহ বলে । সৌরজগতের মোট গ্রহ হচ্ছে ৮ টি। যেমন: বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন।
উপগ্রহ কী?
যেসব বস্তু গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘুরে তাদেরকে উপগ্রহ বলে। যেমন: চাঁদ। এর নিজস্ব কোনো আলো নেই। সূর্য থেকে এটি আলো পায়।
নক্ষত্র কী?
যেসব জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো আছে তাদেরকে নক্ষত্র বলে।যেমন: সূর্য, তারা।
গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ কী?
কতগুলো গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্র নিয়ে যেমন একটি সৌরজগত গঠিত হয়ে থাকে তেমনি এরকম অসংখ্য সৌরজগত, ধূলিকনা, প্লাসমা, এবং প্রচুর পরিমানে অদৃশ্য বস্তু নিয়ে ছায়াপথ বা গ্যালাক্সি গঠিত হয়।
প্রথম সেশন:-

দিনের আকাশে আমরা যা যা দেখতে পাই তা হলো:-
- আকাশ
- সূর্য
- মেঘ
- বৃষ্টি
- পাখি
- রকেট ইত্যাদি।
রাতের আকাশে আমরা আকাশে যা দেখতে পাই:-
- আকাশ
- চাঁদ
- তারা/নক্ষত্র
- গ্যালাক্সি
- গ্রহ
- উপগ্রহ ইত্যাদি।
২য় ও ৩য় সেশন:-
প্রশ্ন:- বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি বৈজ্ঞানিক গবেষনার মাধ্যমে প্রতিষ্টা পেয়েছে? নাকি শুধু মানুষের কল্পনা?
উত্তর:- বিগ ব্যাং তত্ত্ব বৈজ্ঞানিক গবেষনার মাধ্যমে প্রতিষ্টা পেয়েছে।
আজ থেকে ১৪ বিলিয়ন(এক হাজার চারশত কোটি) বছর আগে পুরো এই বিশাল বিশ্বব্রহ্মাণ্ড একটি বিন্দুতে ছিল। অবিশ্বাস্য একটি বিস্ফোরনের সেই বিন্দুটি প্রসারিত হয়ে বর্তমান বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের রূপ নিয়েছে। সেই বিস্ফোরণটির নাম বিগ ব্যাং ।
পৃষ্ঠা - ১০ উত্তর:-
মহাবিশ্বের সৃষ্টির পর নক্ষত্রের জন্ম কী করে হলো?
উত্তর:- বিগ ব্যাংয়ের পর বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রথমে ছিল শক্তি এবং তারপর তৈরি হয়েছে হাইড্রোজেন। এই হাইড্রোজেন কোথাও কোথাও একত্রিত হয়ে একটা গ্যাস পিণ্ডের আকার নেয়, এই গ্যাস পিণ্ডকে বলে নেবুলা। সেই নেবুলাতে যথেষ্ট গ্যাস থাকে এবং একপর্যায়ে মহাকর্ষ বলের কারণে যখন সংকুচিত হতে থাকে তখন তার তাপমাত্রা বেড়ে যায়। তখন হাইড্রোজেন একটি অন্যটার সাথে নিউক্লিয়ার ফিউসান নামে একটি বিক্রিয়া করে প্রচুর শক্তি জন্ম দিতে থাকে। এর ফলে নক্ষত্র থেকে আলো বের হতে থাকে এবং আমরা বলি নক্ষত্রের জন্ম হয়েছে।
নক্ষত্রের জ্বালানিও কি এভাবে ফুরিয়ে যেতে পারে?
উত্তর:- হ্যা, নক্ষত্রের মধ্যে থাকে হাইড্রোজেন গ্যাস। হাইড্রোজেন গ্যাসের পরিমাণ কমে গেলে নক্ষত্রের জ্বালানিও ফুরিয়ে যাবে
নক্ষত্রের জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে তার আসলে কী হয় ?
উত্তর:- যখন হাইড্রোজেন জ্বালানি শেষ হয়ে যায় তখন নক্ষত্র ফুলে ফেঁপে নিষ্প্রভ হয়ে মৃত্যুবরণ করে।
৪র্থ সেশন:-
পৃষ্ঠা - ১২ উত্তর:- গল্প
এক রাজ্যে এক ধনুকধারী ছিলো। অহংকারে তার পা মাটিতে পড়তো না। সে পৃথিবীর সব প্রাণীকূলকে তুচ্ছ মনে করতো। তার অহংকার এতটাই বেড়ে গেলো যে, পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীকূলের উপর খারাপ প্রভাব পড়াতে লাগলো। দেবতারা ক্ষুব্ধ হয়ে একটা সৰ্প পাঠালেন ধনুকধারীকে হত্যা করার জন্য। সেই সর্পের ধ্বংসনে মৃত্যুবরণ করলো অহংকারী ধনুকধারী।
পৃষ্ঠা - ১৪ উত্তর:-

পৃষ্ঠা - ১৫ উত্তর:-

